tag:blogger.com,1999:blog-8114770128049148493.post117593204952280338..comments2023-05-01T13:30:05.830-07:00Comments on Tenida Treasury: Narayan Gangopadhyayer Chhotoder Sreshtho Gawlpa [Book] (Abhyuday Edition)Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/06264814121273985288noreply@blogger.comBlogger4125tag:blogger.com,1999:blog-8114770128049148493.post-50030644693487652642017-02-14T23:53:40.517-08:002017-02-14T23:53:40.517-08:00আচ্ছা । চেষ্টা করব আরও বড় করে রাখতে ।আচ্ছা । চেষ্টা করব আরও বড় করে রাখতে ।Anonymoushttps://www.blogger.com/profile/06264814121273985288noreply@blogger.comtag:blogger.com,1999:blog-8114770128049148493.post-84613014893797465022017-02-14T22:04:27.071-08:002017-02-14T22:04:27.071-08:00Bhumikati aro ektu sposto pora gele bhalo hotoBhumikati aro ektu sposto pora gele bhalo hotoArnabhttps://www.blogger.com/profile/03767016031676286898noreply@blogger.comtag:blogger.com,1999:blog-8114770128049148493.post-32811993123006829032017-02-14T22:04:00.348-08:002017-02-14T22:04:00.348-08:00অশেষ ধন্যবাদ শিশির বাবু, আপনার এই গুরুত্বপূর্ণ সংয...অশেষ ধন্যবাদ শিশির বাবু, আপনার এই গুরুত্বপূর্ণ সংযোজনের জন্য ।<br />আমাদের প্রজন্মের কারো সুযোগ হয়নি নারায়ণ বাবু, বিশু বাবু-র মত তৎকালের সাহিত্য-রথীদের সাক্ষাৎ পাওয়ার ।<br />তবু আপনাদের মত গুণী মানুষদের স্মৃতিকথা থেকে তাঁদের সম্পর্কে জানতে পারছি, এ-ও এক অনবদ্য প্রাপ্তি ।<br />আমরা সবিশেষ কৃতজ্ঞ । Anonymoushttps://www.blogger.com/profile/06264814121273985288noreply@blogger.comtag:blogger.com,1999:blog-8114770128049148493.post-1634890622728040772017-02-14T21:46:37.067-08:002017-02-14T21:46:37.067-08:00বইটির ভূমিকাটি যথেষ্টই মূল্যবান। ‘মৌচাক’ পত্রিকার ...বইটির ভূমিকাটি যথেষ্টই মূল্যবান। ‘মৌচাক’ পত্রিকার অলিখিত সম্পাদক বিশু মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিখ্যাত প্রকাশন সংস্থা এম.সি.সরকার.এন্ড সন্স–এর অফিসে আমারও একবার দেখা হয়েছিল। সে সত্তরের দশকের অন্তিম পর্ব। মৌচাক পত্রিকায় একটা গল্প পাঠিয়েছিলাম। মাস কয়েক পরে পত্রিকার অফিস অর্থাৎ এম.সি.সরকার.এন্ড সন্স–এর দোকানে খবর নিতে গেছি। কাউন্টারের ছেলেটি এক কোনে বসা ধুতি–পাঞ্জাবি পরা বিশু মুখোপাধ্যায়কে দেখিয়ে দিলেন। মানুষটির টেবিল ঘিরে বসে রয়েছেন অন্তত জনা ছয়েক নবীন–প্রবীণ মানুষ। বুঝতে অসুবিধা হয়নি‚ বাংলা সাহিত্যে তাঁরা যথেষ্টই প্রতিষ্ঠিত। সন্ধের পরে বিশু মুখোপাধ্যায়ের টেবিল ঘিরে এভাবেই প্রতিদিনই জমে উঠত সাহিত্যিকদের আড্ডা। সংস্থার কর্ণধার সুধীরচন্দ্র সরকার নিজেও কখনও যোগ দিতেন। এই আসরেই ‘মৌচাক’–এ ধারাবাহিক লেখার ফরমাস পেয়ে হেমেন্দ্র রায় লিখেছিলেন ‘যকের ধন’। বিভূতিভূষণ লিখেছিলেন ‘চাঁদের পাহাড়’। বিভূতিভূষণ নিজেই সেকথা লিখে গেছেন। <br />যাই হোক সেদিন বিশু মুখোপাধ্যায়ের কাছে গিয়ে সসংকোচে উদ্দেশ্য ব্যক্ত করতেই উনি আড্ডা থামিয়ে লেখাটি কবে পাঠানো হয়েছে জানতে চাইলেন। তারিখটি বলতেই উনি তারিখ সহ গল্পের নাম টেবিলে ছোট এক টুকরো চিরকুটে লিখে নিলেন। মাস কয়েকের মধ্যে ডাকে ‘মৌচাক’এর একটি সংখ্যা পেয়েছিলাম। আমার লেখাটি সেই সংখ্যায় ছাপা হয়েছে। ছাপার হরফে আমার প্রথম গল্প। তবে গল্পটির সঙ্গে কোনও ছবি ছিল না। তাই কিছুটা ক্ষোভ ছিলই। বোধ হয় সেই কারণেই পরবর্তীকালে ‘মৌচাকে’ আর লেখা পাঠাইনি। ততদিনে ‘শুকতারা’ আর ‘কিশোর ভারতী’ পত্রিকায় দু’একটি লেখা ছাপা হয়ে গেছে। আর লেখার সংখ্যাও পরিমাণে তেমন বেশি না হওয়াও একটি কারণ। পরে জেনেছি‚ তৎকালীন ‘মৌচাক’ পত্রিকার কর্তৃপক্ষ লেখার মানের উপর যতটা জোর দিতেন‚ ছবির উপর ততটা নয়। <br />উল্লেখিত বইটির উত্সর্গপত্রের কবিতাটিও কিন্তু যথেষ্টই উঁচু মানের।sisirbinduhttps://www.blogger.com/profile/03937438107787258765noreply@blogger.com