কম্বল নিরুদ্দেশ [উপন্যাস]
== এই ব্লগে প্রদর্শিত অপরের রচনাংশ, স্থিরচিত্র বা অলংকরণের কপিরাইট আমাদের নয় । ==
পোস্টের বক্তব্য স্পষ্টতর
করতে এগুলি সাজানো হচ্ছে । কোনও ব্যবসায়িক স্বার্থে নয় ।
‘সন্দেশ’ পত্রিকায় আবার চার মূর্তি-র ধারাবাহিক উপন্যাস ১ ।
আগের তিনটিতে ঝন্টিপাহাড়, ডুয়ার্স, দার্জিলিং ।
এই শেষ নভেলের ঘটনাস্থল
কিন্তু ঘরের কাছেই ।
এক মঙ্গলবার-এ অভিযানের সূত্রপাত ।
বদ্রী বাবু-র প্রেস হয়ে চাঁদনি-র বাজার, তেরো নম্বর শেয়ালপুকুর
রোড ।
রবিবার-এ পাঁশকুড়া লোকাল-এ চড়ে মহিষাদল ।
সেখানকার ‘চন্দ্র-নিকেতন’-এ
কিন্তু রহস্যের গেরো পুরোপুরি খোলে না ।
ব্যাক টু পটলডাঙা ।
উপন্যাস # ২, ৩-এ খলচরিত্র
ছিল না ।
‘চার মূর্ত্তি’-তে
কিন্তু স্বামী ঘুটঘুটানন্দ-র নেতৃত্বে চলত নোট জালের কারবার ।
‘কম্বল নিরুদ্দেশ’-এ চোরাকারবারি দল
। লিডার – স্বামী বিটকেলানন্দ ।
তিনি অবশ্য সশরীরে হাজির নন ।
প্রবেশের ক্রমানুসারে চার বন্ধুর এই চতুর্থ
নভেলের চরিত্রলিপি দেখে নেওয়া যাক ।
কম্বল-এর
কাকা বদ্রী বাবু । চক্রধর-এর গাঁ-তুতো ভাগনে হলধর জানা । ঢ্যাঙা বিন্দেবন ।
বিটকেলানন্দ-র প্রধান শিষ্য পাটকেলানন্দ ওরফে চক্রধর সামন্ত ।
(নেপথ্যে) পাঁশকুড়া লোকাল-এ বৈরাগী-মার্কা
পুলিশের চর । নাকেশ্বর - থুড়ি - চন্দ্রকান্ত চাঁই ।
খগেন মাশ্চটক ।
চন্দ্রকান্ত-র পরিচারক বিধু । মহিষাদল-এর দারোগা ।
এক্কেবারে শেষে নিরুদ্দেশ-হওয়া
শ্রীমান কম্বল ২ ।
তবে নেপথ্যে রয়ে যান কম্বল-এর কাকিমা ।
এছাড়া না-মানুষ চরিত্র । অবকাশরঞ্জিনী
বাদুড়, ছারপোকা বিক্রমসিংহ, মূষিক-দেবী নেংটীশ্বরী-র মূর্তি ।
এবার পটলডাঙা-র চার মূর্তিমান
প্রসঙ্গে ।
কথক প্যালারাম-এর কোনো
আত্মীয়কে দেখা যায় না ।
তবে উল্লেখ রয়েছে তাঁর মেজদা
৩, বড়দা ৪, ছোটদি ৫ -র ।
প্যালা-র গানের গলার তুলনা করা হয় হাঁড়িচাচা-র সঙ্গে ৬ ।
কিন্তু হাবুল সেন-এর
সংগীত-প্রতিভার এক সমজদার জুটে যায় । বিন্দেবন ।
‘কম্বল নিরুদ্দেশ’ অনুসারে ক্যাবলা
চশমা নিয়েছেন ‘গত বছর’ ৭ ।
আদতে কিন্তু চার বছর পূর্বের ‘বেয়ারিং
ছাঁট’ গল্পে প্রথম ছিল চশমা-প্রসঙ্গ ।
তাঁর হাতঘড়ি তথা হাতের ‘ওয়াইড
ওয়ার্ল্ড’ পত্রিকা ৮ ,পুলিশ মামা ৯ অবশ্য নতুন আমদানি ।
ক্যাবলা-র মুখে হিন্দি সংলাপ শুনতে আমরা অভ্যস্ত ।
কিন্তু খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারে তিনিই
যে সচরাচর খরচ করে থাকেন, এ-সংবাদটি অজানা ছিল ১০ ।
‘টিকটিকির ল্যাজ’-এর পর ক্যাবলা-দের
বৈঠকখানায় ফের প্রবেশাধিকার পান পড়ুয়া ।
বার-দুয়েক সুখাদ্য সাজিয়ে হাজির
হন মা । বাবা তখন ট্যুরে । কাকা
দিল্লি-তে ।
কুকুরের ল্যাজে ফুলঝুরি বাঁধেন কম্বল ।
জীবজন্তুর প্রতি এই নির্দয়তা
নাকি কুশল মিত্র-র না-পসন্দ ১১ ।
অথচ ‘কুট্টি মামার দন্ত
কাহিনী’-তে স্বয়ং ক্যাবলা-কেই দেখা গিয়েছিল কুকুরের ল্যাজকে গুলতি দিয়ে
তাক করতে ।
প্রথমে হারানো কম্বল-এর
খোঁজ করতে নিতান্তই নারাজ ক্যাবলা ।
কিন্তু পরের দিকে মনে হয় এই
আবিষ্কার-অভিযানের প্রধান উদ্যোক্তা ছিলেন তিনিই ১২ ।
“টেনিদা আমাদের লিডার বটে,
কিন্তু সে অ্যাকশনের সময় । মাথা ঠাণ্ডা করে বুদ্ধি যোগাবার বেলায় ওই খুদে চেহারার
ক্যাবলা মিত্তির । ১৩ ”
আপাতভাবে উভয়ের মধ্যে
ঠাট্টা-গাঁট্টার সম্পর্ক ।
তথাপি এই উপন্যাসে বিন্দেবন
ক্যাবলা-কে অপমান করলে, টেনি শর্মা সজোরে তার প্রতিবাদ করেন । ১৪
অন্যত্র, স্বয়ং লিডার-এর
পাঁজরে চিমটি কেটে তাঁকে থামিয়ে দিতে দ্বিধা করেন না কুশল ১৫ ।
ভজহরি মুখুজ্যে-র বাড়ির সামনে একটি
দৃশ্য রয়েছে । তবে এ-যাত্রায় অন্দরে ঢোকেন না পাঠক ১৬ ।
‘পরের উপকার করিও না’
গল্পের শিক্ষা নির্ঘাত বিস্মৃত হয়েছিলেন টেনিদা ।
নইলে পুনর্বার উপযাচক হয়ে
পরোপকার করার জন্য সুড়সুড় করত না তাঁর নাসিকা ১৭ ।
(চন্দ্রকান্ত চাঁই
মহাশয়ের নাক অবশ্য তাঁরটিকেও হার মানায় ১৮ ।)
ইতিপূর্বে টেনি-র দৈহিক ক্ষিপ্রতার পরিচয়
মিলেছে নানা কাহিনিতে ১৯ । খেলার মাঠেও
।
এখানে তাঁর জুডো-বক্সিং শিক্ষা
সার্থক করে সংঘটিত হয় একটি জমজমাট দ্বন্দ্বযুদ্ধ ২০ ।
তাঁকে নতুন এক উপাধি প্রদান
করেন হাবুল । ‘ছত্রপতি’ ২১ ।
গল্প থেকে গল্পান্তরে লম্বাতর
হয় টেনিদা-র শাসানি-তালিকা ।
সাধারণত পাদপূরণ করেন প্যালারাম ।
যেমন এক্ষেত্রে ‘গাল’ গালুডি-তে
উড়িয়ে দেওয়ার পরামর্শ তাঁরই ২২ ।
তবে ‘কানগুলান’ কর্ণাট-এ
প্রেরণের আইডিয়া কিন্তু হাবুল সেন-এর ২৩ ।
প্রত্যাশিতভাবেই আছে চার
মূর্তি-জার্গনের বৃষ্টি ।
‘পুঁদিচ্চেরি’, ‘মেফিস্টোফিলিস’,
‘কুরুবক’-এর ন্যায় বকবক কিংবা পোলাপান-কে জলপান করা । ‘ভাউয়া ব্যাং’ ২৪ । ‘পটলডাঙা
জিন্দাবাদ’ ।
‘দি গ্রেট ছাঁটাই’ গল্পে
প্রথম পাওয়া যায় ‘উড়ুম্বর’ শব্দটি ।
এখানে সেটির একেবারে সটীক
উপস্থিতি ।
রয়েছে ছারপোকার ট্যাঙ্গো-নৃত্য
প্রসঙ্গ ২৫ ।
নেংটীশ্বরী-উপাসকদের
অভিধান থেকে নির্গত হয় পুলিশ-এর অভিনব প্রতিশব্দ । ‘ম্যাও-ম্যাও’ ২৬ ।
এই জাতীয় প্রচলিত উক্তি টেনিদা-র বেজায় প্রিয় :
“ওই জন্যেই তো দেশ
আজও পরাধীন !” (‘ক্যামোফ্লেজ’)
“এই জন্যেই জাতির
আজ বড় দুর্দিন !” (‘দি গ্রেট ছাঁটাই’)
‘কম্বল নিরুদ্দেশ’-এও
পাই : “এই জন্যেই দেশের কিচ্ছু হয়
না ।” (অধ্যায় ১২)
রয়েছে
একরাশ বিখ্যাত গান-কবিতার উল্লেখ ।
“বঙ্গ
আমার জননী আমার”, “এমন দেশটি কোথাও খুঁজে” (‘ধনধান্য পুষ্প ভরা’), “এমন চাঁদের
আলো” (‘আজি এসেছি’) ২৭ ।
অন্তিম
চ্যাপ্টারে আছে দেবেন্দ্রনাথ সেন-এর ‘চিরযৌবনা’ থেকে ভুল উদ্ধৃতি । ক্যাবলা-কণ্ঠে
২৮ ।
টেনি-প্যালা-র
মুখে আবার ভুল শেকসপিয়র ২৯ ।
ষষ্ঠ অধ্যায়ে, ‘চার মূর্ত্তি’
উপন্যাস প্রসঙ্গে রয়েছে ‘রায়গড়ের’ জঙ্গল ।
আদত স্থানটি ছিল ‘রামগড়’ ।
প্রথম অধ্যায়ে বদ্রী বাবু, কম্বল-সম্পর্কে
বলেন ‘মা-বাপ মরা একমাত্র ভাইপো’ ।
অথচ পঞ্চমে কথক প্যালা, নিরুদ্দিষ্ট কম্বল-এর
মায়ের দুঃখে কাতর হন ।
‘কম্বল নিরুদ্দেশ’ উপন্যাসের অধ্যায়গুচ্ছ
শিরোনামহীন ।
চিত্রকর-চলচ্চিত্রকার নীতীশ মুখোপাধ্যায়-এর
অলংকরণ, ‘সন্দেশ’-ধারাবাহিক সহ গ্রন্থের অভ্যুদয়-সংস্করণকেও সমৃদ্ধ করে ।
পত্রিকার পয়লা চ্যাপ্টার বাদে, বাকি
এগারোটির শীর্ষেই ছাপা হয় একটি সচিত্র হেডপীস ।
পরিশেষে মূল উপন্যাসের অন্তিম লাইন কটি তুলে
দিলাম ।
“টেনিদা
বললে, ধর্ -
ধর্
তো ওই কম্বলটাকে -
কিন্তু
কম্বলকে ধরে সাধ্য কার ! সঙ্গে-সঙ্গে এক ছুট ! কম্বল নয় -
আরব্য
উপন্যাসের সেই ম্যাজিক কার্পেটের মতোই যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেল ।
টেনিদা
বুক-ভাঙা দীর্ঘশ্বাস ফেলল একটা ।
- উফ্,
ব্রজকিশোরবাবুর
৩০ সেই খ্যাঁটটা ! মাঠেই
মারা গেল রে !
-
অ্যাকেবারে মারা যাইবো ক্যান্ ? অ্যাকটা
পচা আম তো পাইছ ! – সান্ত্বনার
বাণী বেরুল হাবুলের গলা থেকে ।”
অচেনা
ঠেকছে ? ‘টেনিদা
সমগ্র’ ইত্যাদি প্রচলিত
বইতে এই বাড়তি অংশ বাদ পড়েছে ।
কিন্তু
‘সন্দেশ’ পত্রিকায় এইভাবেই সমাপ্ত হয়েছিল
‘কম্বল নিরুদ্দেশ’ ৩১ ! প্রথম ধারাবাহিক প্রকাশ :
ধারাবাহিক উপন্যাসের কিস্তি-সংখ্যা : ১২
নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়-এর যে-সব ছোটদের গ্রন্থে
স্থান পেয়েছে (নির্বাচিত তালিকা) :
১) ‘কম্বল
নিরুদ্দেশ’, অভ্যুদয় প্রকাশ-মন্দির, ১৩৭৪ ।
২) ‘কম্বল নিরুদ্দেশ’, শৈব্যা পুস্তকালয়, শ্রাবণ ১৩৮৭ ।
৩) ‘নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের কিশোর সম্ভার’,
অভ্যুদয়
প্রকাশ-মন্দির, ১৯৭০ (?)
।
৪) ‘সমগ্র কিশোর-সাহিত্য’, ৩ য় খণ্ড, নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট
লিমিটেড, সেপ্টেম্বর ১৯৮৩ ।
৫) ‘বৃহৎ টেনিদা সঙ্কলন’, শৈব্যা প্রকাশন বিভাগ, বইমেলা ১৯৯৩ ।
৬) ‘সন্দেশের
গল্প’, নারায়ণ
গঙ্গোপাধ্যায়, শৈব্যা প্রকাশন বিভাগ, বইমেলা ২০০৫ । ‘সন্দেশ’-এর মূল চিত্র সহ ।
৭) ‘সন্দেশ সেরা উপন্যাস সংকলন ১৯৬১
- ২০০০’, দে’জ
পাবলিশিং, মাঘ ১৪১৯ । ‘সন্দেশ’-এর মূল চিত্র সহ । চার মূর্তি-র কোন্ কোন্ চরিত্র উপন্যাসে উপস্থিত :
টেনিদা, প্যালা, ক্যাবলা, হাবুল ।
প্রথম প্রকাশিত হেডপীস ও অলংকরণ :
ধারাবাহিক
উপন্যাস ‘কম্বল
নিরুদ্দেশ’-এর হেডপীস,
‘সন্দেশ’, আষাঢ় ১৩৭২ – আষাঢ় ১৩৭৩
।
শিল্পী
।। নীতীশ
মুখোপাধ্যায় । |
ধারাবাহিক উপন্যাস ‘কম্বল নিরুদ্দেশ’-এর প্রথম কিস্তির হেডপীস, ‘সন্দেশ’, জ্যৈষ্ঠ ১৩৭২ । |
‘কম্বল নিরুদ্দেশ’-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি, ‘সন্দেশ’, বৈশাখ ১৩৭২ । |
‘কম্বল নিরুদ্দেশ’-এর
বহু কিস্তির গোড়ায় প্রকাশিত হয়েছে চুম্বক । এইটি বেরয় ‘সন্দেশ’, ভাদ্র - আশ্বিন ১৩৭২ সংখ্যায় । |
‘কম্বল নিরুদ্দেশ’-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি, ‘সন্দেশ’, ফাল্গুন ১৩৭২ । |
‘কম্বল নিরুদ্দেশ’, ‘সন্দেশ’, আষাঢ় ১৩৭২
।
শিল্পী
।। নীতীশ
মুখোপাধ্যায় । |
‘কম্বল নিরুদ্দেশ’, ‘সন্দেশ’, ভাদ্র - আশ্বিন
১৩৭২ ।
শিল্পী
।। নীতীশ
মুখোপাধ্যায় । |
‘কম্বল নিরুদ্দেশ’, ‘সন্দেশ’, পৌষ ১৩৭২
।
শিল্পী
।। নীতীশ
মুখোপাধ্যায় । |
কিছু-কিছু অধ্যায়ের শেষে ব্যবহৃত টেলপীস :
‘সন্দেশ’, আষাঢ় ১৩৭২ । |
‘সন্দেশ’, শ্রাবণ, ভাদ্র
- আশ্বিন ১৩৭২ ।
শিল্পী
।। সত্যজিৎ
রায় (?) । |
‘সন্দেশ’, শ্রাবণ, আষাঢ় ১৩৭৩ ।
শিল্পী
।। রেবতীভূষণ
ঘোষ । |
___________________________________________________________________________________
১ = বছর তিনেক আগে এখানেই বেরয় ‘ঝাউ-বাংলোর রহস্য’ ।
প্রসঙ্গত, ‘টেনিদা ও সিন্ধুঘোটক’-কে বড়গল্প ধরা হয়েছে ‘টেনিদা
ট্রেজারি’ ব্লগে ।
সেই মত ‘কম্বল নিরুদ্দেশ’
টেনিদা-দের উপন্যাস # ৪ ।
২ = খগেন-এর বয়ান-অনুযায়ী চার
মূর্তি-র পিছনে প্রায়ই ঘুরঘুর করেন কম্বল ।
পরে তাঁকে পাওয়া যায় ‘ঘুঁটেপাড়ার সেই
ম্যাচ’ গল্পেও ।
৩ = ‘সন্দেশ’-এ প্রকাশিত ধারাবাহিকের অধ্যায় ৪, ৯ ।
প্রসঙ্গত ‘সন্দেশ’-এর
অধ্যায়-সংখ্যার সঙ্গে শৈব্যা সংস্করণ-এর ‘কম্বল নিরুদ্দেশ’ গ্রন্থ কিংবা ‘টেনিদা
সমগ্র’-র একটা প্রভেদ রয়েছে ।
অধ্যায় ১ - ৫ একই । কিন্তু ‘সন্দেশ’
পত্রিকার ষষ্ঠ ও সপ্তম চ্যাপ্টার, ঐসব গ্রন্থে একত্রিত হয়েছে অধ্যায় ৬ রূপে ।
কাজেই ‘সন্দেশ’-এর মূল
ধারাবাহিকের অধ্যায় ৮, ৯, ১০, ১১, ১২ উল্লিখিত বইগুলিতে যথাক্রমে ৭, ৮, ৯, ১০, ১১ ।
৪ = অধ্যায় ৬ ।
‘সাংঘাতিক !’, তৎপূর্বে টেনিদা-হীন ‘চরণামৃত’ গল্পেও আছে বড়দা-প্রসঙ্গ
।
৫ = ‘সন্দেশ’-এ প্রকাশিত ধারাবাহিকের অধ্যায় ৯ (দ্রষ্টব্য টীকা
৩ ) ।
‘চার মূর্তির অভিযান’
এবং ‘ঝাউ-বাংলোর রহস্য’ উপন্যাসেও ছিলেন প্যালা-র ছোড়দি ।
৬ = ‘সন্দেশ’-এ প্রকাশিত ধারাবাহিকের অধ্যায় ১০ (দ্রষ্টব্য
টীকা ৩ ) ।
‘প্রভাত সঙ্গীত’ গল্পে
আছে দাঁড়কাক-এর উপমা ।
৭ = অধ্যায় ২ ।
৮ = যথাক্রমে ‘সন্দেশ’-এ প্রকাশিত ধারাবাহিকের অধ্যায় ৪ ও ৯
(দ্রষ্টব্য টীকা ৩ ) ।
ঘড়িখানি পরীক্ষায় স্কলারশিপ
পাওয়ার পিতৃদত্ত পুরস্কার ।
৯ = ‘সন্দেশ’-এ প্রকাশিত ধারাবাহিকের অধ্যায় ১২ (দ্রষ্টব্য
টীকা ৩ ) ।
১০ = অধ্যায় ৪ ।
১১ = অধ্যায় ১ ।
১২ = অধ্যায় ৫, ৬ ।
১৩ = অধ্যায় ৩ ।
১৪ = অধ্যায় ৬ ।
১৫ = অধ্যায় ৭ ।
১৬ = ‘সন্দেশ’-এ প্রকাশিত ধারাবাহিকের অধ্যায় ৯ (দ্রষ্টব্য টীকা
৩ ) ।
১৭ = অধ্যায় ১ ।
১৮ = ‘সন্দেশ’-এ প্রকাশিত ধারাবাহিকের অধ্যায় ১০ (দ্রষ্টব্য
টীকা ৩ ) ।
১৯ = ‘খট্টাঙ্গ ও পলান্ন’, ‘ভজহরি ফিলম কর্পোরেশন’ ।
দুটিতেই প্যালা-কে
পাঁজাকোলা করে বহন করেন টেনিদা ।
২০ = ‘সন্দেশ’-এ প্রকাশিত ধারাবাহিকের অধ্যায় ১১ (দ্রষ্টব্য
টীকা ৩ ) ।
২১ = ‘সন্দেশ’-এ প্রকাশিত ধারাবাহিকের অধ্যায় ৯ (দ্রষ্টব্য টীকা
৩ ) ।
২২ = ‘সন্দেশ’-এ প্রকাশিত ধারাবাহিকের অধ্যায় ১২ (দ্রষ্টব্য
টীকা ৩ ) ।
২৩ = অধ্যায় ১ ।
২৪ = ‘সন্দেশ’-এ প্রকাশিত ধারাবাহিকের অধ্যায় ১২ (দ্রষ্টব্য
টীকা ৩ ) ।
‘ভাউয়া ব্যাং’-এর সঙ্গে
পাঠকের আলাপ ‘ঝাউ-বাংলোর রহস্য’-তে ।
২৫ = অধ্যায় ৭ ।
পরে আবার ‘চেঙ্গিস আর
হ্যামলিনের বাঁশিওলা’ গল্পে ।
২৬ = অধ্যায় ৬ ।
২৭ = প্রথম দুটি অধ্যায় ৯-এ । তৃতীয়টি দশম অধ্যায় থেকে ।
২৮ = মূল : “কম্বল-সম্বল-হারা দরবেশ কাঁপে যথা চুপে !”
ক্যাবলা-সংস্করণ : “কম্বল-সম্বল যথা দরবেশ কাঁপে চুপে চুপে
-”
২৯ = অধ্যায় ৯ ।
‘Julius Caesar’ নাটকের মূল উক্তি :
“Cowards die many times before their deaths” । ৩০ = বদ্রী বাবু-র পরিবর্তে এখানে ব্রজকিশোর ছাপা হয়েছিল ।
৩১ = ‘সন্দেশ’-এ প্রকাশিত ধারাবাহিকের অধ্যায় ১২ (দ্রষ্টব্য টীকা ৩ ) , আষাঢ় ১৩৭৩ ।
___________________________________________________________________________________
No comments:
Post a Comment