দি গ্রেট্ ছাঁটাই
== এই ব্লগে প্রদর্শিত অপরের রচনাংশ, স্থিরচিত্র বা অলংকরণের কপিরাইট আমাদের নয় । ==
পোস্টের বক্তব্য স্পষ্টতর
করতে এগুলি সাজানো হচ্ছে । কোনও ব্যবসায়িক স্বার্থে নয় ।
টেনিদা ছাড়া আরও দুই দুর্দান্ত দাদা-র জন্ম দেন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় ।
ফুচুদা ১ । আর বলটুদা ।
টেনি এবং
বলটু রীতিমত রাইভাল ২ ।
উষ্টুম-ধুষ্টুম গল্প ফাঁদতে ৩ বা পর-মস্তকে হাত বোলাতে ৪ সমান দড় ।
এঁর আড্ডা চাটুজ্যেদের রোয়াক-এ ।
ওঁকে পাবেন বাড়ির নিমগাছতলায় ।
ইনি ‘ঢাউস’-এ উড্ডীন । উনি অশ্বপৃষ্ঠে
ঝোঝুল্যমান ৫ ।
বলটুদা-র আবির্ভাব ।
‘ঘোড়া-টোড়ার ব্যাপার’ (বৈশাখ ১৩৬৩), ‘রামধনু’ । শিল্পী ।। ফণীভূষণ গুপ্ত । |
বলটুদা ও ভজহরি-র একত্র উপস্থিতি মাত্র দু’খানি গল্পে ৬ ।
তবে বলটু-র কিসসায় অন্তত তিনবার আছে টেনি-র কথা ৭ ।
টেনিদা-র কাহিনিতেও বার তিনেক বলটুদা-প্রসঙ্গ ।
‘দি গ্রেট্ ছাঁটাই’ থেকে
সূত্রপাত ।
বলটু-র পিসতুতো ভাই হুলোদা-র বৌভাতে নিমন্ত্রিত হয়েছেন প্যালারাম
।
গল্পের এক জায়গায় বিখ্যাত কুট্টিমামা-রও
উল্লেখ রয়েছে ।
চার মূর্তি-র হাবুল সেন স্বয়ং অনুপস্থিত ।
তবু ফ্ল্যাশব্যাকে আছে তাঁর একটি
সংলাপ ।
‘জাড্যাপহ’, ‘উড়ুম্বর’ জাতীয় দন্তভঞ্জক
শব্দ বারবার মেলে টেনিদা-য় ।
দুটিই প্রথম চোখে পড়ে ‘দি গ্রেট্
ছাঁটাই’-তে ।
প্রথম প্রকাশ :
‘অপরাজিতা’, দেব সাহিত্য কুটীর, মহালয়া ১৩৬৫
নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়-এর যে-সব ছোটদের গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে (নির্বাচিত তালিকা) :
১) ‘নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের হাসির গল্প’, এ. কে. সরকার অ্যান্ড কোং, ১৯৬১ ।
চার মূর্তি-র কোন্ কোন্ চরিত্র গল্পে উপস্থিত :
টেনিদা, প্যালা । ফ্ল্যাশব্যাকে হাবুল ।
‘অপরাজিতা’ (দেব সাহিত্য কুটীর বার্ষিকী)-র প্রচ্ছদ :
শিল্পী ।। প্রতুল চন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় । |
প্রথম প্রকাশিত হেডপীস ও অলংকরণ :
‘দি
গ্রেট্ ছাঁটাই’, ‘অপরাজিতা’, দেব সাহিত্য কুটীর, ১৩৬৫ ।
শিল্পী ।। বলাইবন্ধু রায় । |
‘দি
গ্রেট্ ছাঁটাই’, ‘অপরাজিতা’, দেব সাহিত্য কুটীর, ১৩৬৫ ।
শিল্পী ।। বলাইবন্ধু রায় । |
___________________________________________________________________________________
১ = দ্রষ্টব্য
: ‘ঢাউস’ – http://tenida-treasury.blogspot.in/2016/12/Dhaaush.html
২ = “বলটুদা আবার টেনিদার নাম শুনতে পারে না – বলে, টেনিটা আবার মানুষ
নাকি ?...
আর টেনিদা বলে, বল্টে ?
ওটা একটা গোভূত ।”
-
‘ব্রহ্মবিকাশের দন্তবিকাশ’ ।
‘টেনিদা
সমগ্র’-তে ‘টেনিটা’ হয়ে গেছে ‘টেনিদা’ ।
৩ = বলটুদা-র ক্ষেত্রে ‘ভূতুড়ে কামরা’ (১৩৭১), ‘কবিতার
জন্ম’ (১৩৭২) ।
৪ = ‘বল্টুদার উৎসাহলাভ’ (১৩৬৭) ।
৫ = ‘ঘোড়া-টোড়ার ব্যাপার’ (১৩৬৩) ।
এটিই প্রথম বলটু-কাহিনি
।
৬
= ‘গজকেষ্টবাবুর হাসি’-তে উভয়ের উপস্থিতি সংক্ষিপ্ত ।
‘ঘুঁটেপাড়ার সেই ম্যাচ’ গল্পের গোড়ায় সেমসাইড করেন বলটু ।
৭ = ‘বল্টুদার উৎসাহলাভ’ (১৩৬৭), ‘ভূতুড়ে কামরা’ (১৩৭১), ‘কবিতার জন্ম’ (১৩৭২) ।
___________________________________________________________________________________ ‘ঘুঁটেপাড়ার সেই ম্যাচ’ গল্পের গোড়ায় সেমসাইড করেন বলটু ।
৭ = ‘বল্টুদার উৎসাহলাভ’ (১৩৬৭), ‘ভূতুড়ে কামরা’ (১৩৭১), ‘কবিতার জন্ম’ (১৩৭২) ।
3 comments:
বলটু-র কিসসায় দু’বার নয়, তিনবার আছে টেনি-র কথা।
'বল্টুদার উৎসাহলাভ' গল্পেও এসেছে টেনি প্রসঙ্গ।
অশেষ ধন্যবাদ স্নেহাশিস বাবু । ভুল শুধরে নেওয়া হলো ।
সেই সঙ্গে আপনার নামটি সসম্মানে স্থান পেল 'টেনিদা ট্রেজারি'-র 'কৃতজ্ঞতা স্বীকার' পৃষ্ঠায় :
https://tenida-treasury.blogspot.in/p/thanks.html
ধন্যবাদ।
Post a Comment