The Great Chhnaatai

দি গ্রেট্ ছাঁটাই

 

== এই ব্লগে প্রদর্শিত অপরের রচনাংশ, স্থিরচিত্র বা অলংকরণের কপিরাইট আমাদের নয় == 

পোস্টের বক্তব্য স্পষ্টতর করতে এগুলি সাজানো হচ্ছে কোনও ব্যবসায়িক স্বার্থে নয়  



'Tenida Treasury' Blog.



টেনিদা ছাড়া আরও দুই দুর্দান্ত দাদা-র জন্ম দেন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় 
ফুচুদা আর বলটুদা 

টেনি এবং বলটু রীতিমত রাইভাল
উষ্টুম-ধুষ্টুম গল্প ফাঁদতে বা পর-মস্তকে হাত বোলাতে সমান দড় ।
এঁর আড্ডা চাটুজ্যেদের রোয়াক-এ । ওঁকে পাবেন বাড়ির নিমগাছতলায় । 
ইনি ‘ঢাউস’-এ উড্ডীন । উনি অশ্বপৃষ্ঠে ঝোঝুল্যমান

'Tenida Treasury' Blog.

বলটুদা-র আবির্ভাব ।
ঘোড়া-টোড়ার ব্যাপার’ (বৈশাখ ১৩৬৩), ‘রামধনু 
শিল্পী ।। ফণীভূষণ গুপ্ত ।


















বলটুদাভজহরি-র একত্র উপস্থিতি মাত্র দু’খানি গল্পে
তবে বলটু-র কিসসায় অন্তত তিনবার আছে টেনি-র কথা
টেনিদা
-র কাহিনিতে
বার তিনেক বলটুদা-প্রসঙ্গ । 
দি গ্রেট্ ছাঁটাই’ থেকে সূত্রপাত । 
বলটু-র পিসতুতো ভাই হুলোদা-র বৌভাতে নিমন্ত্রিত হয়েছেন প্যালারাম 

গল্পের এক জায়গায় বিখ্যাত কুট্টিমামা-রও উল্লেখ রয়েছে । 

চার মূর্তি-র হাবুল সেন স্বয়ং অনুপস্থিত । 
তবু ফ্ল্যাশব্যাকে আছে তাঁর একটি সংলাপ । 

‘জাড্যাপহ’, ‘উড়ুম্বর’ জাতীয় দন্তভঞ্জক শব্দ বারবার মেলে টেনিদা-য় । 
দুটিই প্রথম চোখে পড়ে ‘দি গ্রেট্ ছাঁটাই’-তে । 

এই গল্পের মাসকয়েক বাদেই শুরু হয় ধারাবাহিক উপন্যাস ‘চার মূর্তির অভিযান’ । 


প্রথম প্রকাশ : 
অপরাজিতা, দেব সাহিত্য কুটীর, মহালয়া ১৩৬৫ 

নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়-এর যে-সব ছোটদের গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে (নির্বাচিত তালিকা) : 
১) নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের হাসির গল্প’, এ. কে. সরকার অ্যান্ড কোং, ১৯৬১ । 

চার মূর্তি-র কোন্ কোন্ চরিত্র গল্পে উপস্থিত : 
টেনিদা, প্যালা ফ্ল্যাশব্যাকে হাবুল । 

অপরাজিতা’ (দেব সাহিত্য কুটীর বার্ষিকী)-র প্রচ্ছদ :

'Tenida Treasury' Blog.
শিল্পী ।। প্রতুল চন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়













প্রথম প্রকাশিত হেডপীস ও অলংকরণ :

'Tenida Treasury' Blog.

দি গ্রেট্ ছাঁটাই’, অপরাজিতা’, দেব সাহিত্য কুটীর, ১৩৬৫
শিল্পী ।। বলাইবন্ধু রায়














'Tenida Treasury' Blog.

দি গ্রেট্ ছাঁটাই’, অপরাজিতা’, দেব সাহিত্য কুটীর, ১৩৬৫
শিল্পী ।। বলাইবন্ধু রায়


























___________________________________________________________________________________ 


= দ্রষ্টব্য : ঢাউস’ – http://tenida-treasury.blogspot.in/2016/12/Dhaaush.html 

= “বলটুদা আবার টেনিদার নাম শুনতে পারে না – বলে, টেনিটা আবার মানুষ নাকি ?...
আর টেনিদা বলে, বল্টে ? ওটা একটা গোভূত ।”
- ‘ব্রহ্মবিকাশের দন্তবিকাশ’ ।
‘টেনিদা সমগ্র’-তে ‘টেনিটা’ হয়ে গেছে ‘টেনিদা’ । 

= বলটুদা-র ক্ষেত্রে ‘ভূতুড়ে কামরা’ (১৩৭১), ‘কবিতার জন্ম’ (১৩৭২) । 

= ‘বল্টুদার উৎসাহলাভ’ (১৩৬৭) । 

= ‘ঘোড়া-টোড়ার ব্যাপার’ (১৩৬৩) ।
এটিই প্রথম বলটু-কাহিনি । 

= গজকেষ্টবাবুর হাসি-তে উভয়ের উপস্থিতি সংক্ষিপ্ত । 
ঘুঁটেপাড়ার সেই ম্যাচগল্পের গোড়ায় সেমসাইড করেন বলটু  

= ‘বল্টুদার উৎসাহলাভ’ (১৩৬৭), ভূতুড়ে কামরা’ (১৩৭১), ‘কবিতার জন্ম’ (১৩৭২)  
___________________________________________________________________________________
 

3 comments:

স্নেহাশিস মুখোপাধ্যায় said...

বলটু-র কিসসায় দু’বার নয়, তিনবার আছে টেনি-র কথা।
'বল্টুদার উৎসাহলাভ' গল্পেও এসেছে টেনি প্রসঙ্গ।

Unknown said...

অশেষ ধন্যবাদ স্নেহাশিস বাবু । ভুল শুধরে নেওয়া হলো ।
সেই সঙ্গে আপনার নামটি সসম্মানে স্থান পেল 'টেনিদা ট্রেজারি'-র 'কৃতজ্ঞতা স্বীকার' পৃষ্ঠায় :
https://tenida-treasury.blogspot.in/p/thanks.html

স্নেহাশিস মুখোপাধ্যায় said...

ধন্যবাদ।